অর্থনীতি ডেস্ক | বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩ | প্রিন্ট | 145 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
দেশে চলতি এপ্রিল মাসব্যাপী প্রোটিন বিষয়ক শিক্ষা উদ্যোগ ‘রাইট টু প্রোটিন’ উদযাপন করছে ‘সয়া মাস’। এই উদ্যোগের আওতায় টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য বৃদ্ধিতে সয়াবিনের ভূমিকা উল্লেখ করে সয়াভিত্তিক খাদ্যসহ পোল্ট্রি, অ্যাকুয়া ইত্যাদি খাতে গুরুত্বারোপ করে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
‘রাইট টু প্রোটিন’-এর পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর মধ্যে প্রোটিনের ঘাটতি উল্লেখযোগ্য, যা উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে প্রোটিন-এনার্জি অপুষ্টির (পিইএম) প্রভাব প্রায় ১৭ শতাংশ, যা বিশ্বব্যাপী গড় ১৩ শতাংশের চেয়েও বেশি। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে সয়াবিন আমাদের উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য এবং উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন সরবরাহ করে, যা প্রোটিন চাহিদা পূরণে অনস্বীকার্য। জনসংখ্যার প্রোটিন অবস্থার উন্নতি এবং পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের চাবিকাঠি হলো প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাদ্য উদ্ভাবন এবং প্রোটিনের গুরুত্ব প্রচার করা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, নাগরিকদের প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে এবং পুষ্টি নিরাপত্তা পূরণে সয়া ব্যাপক কার্যকর। যেমন- সয়াবিন তেল অন্যান্য অনেক সাশ্রয়ী মূল্যের উদ্ভিজ্জ তেলের তুলনায় স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়। সয়া খাবার নয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড-সমৃদ্ধ উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন সরবরাহ করে। সয়া ফিড প্রাণীর প্রোটিন তালিকাকেও আরও সমৃদ্ধ করে তোলে। ‘সয়া মাস’ উদযাপন সবাইকে এ বিষয়ে আরও সচেতন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
Posted ১১:১২ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩
nykagoj.com | Stuff Reporter