ছোটখাট হালকা পাতলা মানুষটির নাম খলিলুর রহমান।যুক্তরাষ্ট্রের রান্নাবান্না শিক্ষার বনেদী প্রতিষ্ঠান নিউইয়র্কের কুলিনারী ইন্সটিটিউট থেকে ডিপ্লোমা নিয়েছেন। শুরু করেছিলেন ছোট্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খলিল বিরিয়ানী হাউস ।সেই চারা গাছটিএখন বড় হয়েছে।পত্র পল্লবে ফুলে ফলে বিকশিত হয়েছে।এক প্রতিষ্ঠান থেকে ৪/৫ টি প্রতিষ্ঠানে রুপ নিয়েছে। শাখা প্রশাখা বিস্তারলাভ করেছে। ইতোমধ্যে তার কর্মের মিলেছে প্রেস্টিজিয়াস স্বীকৃতি। পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের লাইফ টাইম এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড। তার ঝুলিতে জমা পড়ছে বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ডের মত সম্মানজনক পুরস্কার। মিলেছে আরো অনেক সম্মানজনক স্বীকৃতি।
তিনি স্বপ্ন দেখেন।স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।আর এভাবেই ব্রান্ডিং করেছেন তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে।তাঁর নতুন স্বপ্ন -ফুড কোর্ট।খলিল বিরিয়ানী হাউসকে এক্সটেনসন করে সুবিশাল পরিসরে চালু করেছেন “খলিল ফুড কোর্ট”।
এখানে আছে পিঠা থেকে ফুচকা-চটপটি,বাবল টি থেকে আইসক্রিম,জুস,স্যান্ডউইচ,আখের রস,পেস্ট্রি,কেক,বার্গার, থেকে থাকছে নানা রকম মুখরোচক খাবার ও দেশী স্বাদের স্বাস্থ্য সম্মত মিস্টি।যারা স্ট্রিট ফুড খেতে অস্বস্তি বোধ করেন তাদের জন্য এই আয়োজন।আছে ৭০ জনের বসার ব্যবস্থা।বোনাস হিসাবে থাকবে নিউইয়র্কের খ্যাতনামা শিল্পী টিপু আলমের আঁকা দেয়াল চিত্র।যাতে আছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ল্যান্ডমার্ক।চটপটি খেতে খেতে মনে হবে যেন ঢাকাতেই আছেন।
খলিল মানেই নতুন নতুন স্বপ্ন।
খলিল মানেই সু স্বাদু বিরিয়ানীর ম ম করা গন্ধ।
খলিল মানেই দেশী স্বাদের আবরণে বিদেশী মজাদার খাবার।
খলিল ফুড কোর্ট
চেনা স্ট্রীট ফুডের একটাই ঠিকানা