মঙ্গলবার ২৮শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম >>
শিরোনাম >>

ওষুধ রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে

অর্থনীতি ডেস্ক   |   মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩   |   প্রিন্ট   |   9 বার পঠিত

ওষুধ রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে

বিশ্বব্যাপী সাশ্রয়ী দামে মানসম্পন্ন ওষুধের উৎস এখন বাংলাদেশ। শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধাসহ প্রতিযোগী সব দেশের চেয়ে সাশ্রয়ী মজুরির সুবিধা আছে এখানে। ১৫০ বিলিয়ন ডলারের ওষুধের বিশ্ববাজারে আরও বেশি রপ্তানির সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের সামনে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষায়িত হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠায়ও বিনিয়োগের বড় সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশ বিজনেস সামিটে ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক কর্ম অধিবেশনে উঠে আসে এমন পর্যবেক্ষণ। গতকাল সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সামিটের শেষ দিনে এ কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

‘বাংলাদেশের ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা খাত : বিনিয়োগ, বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় ও এলডিসি-উত্তর সুযোগ’ শিরোনামের এ কর্ম অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য ও বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন।

তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়েছে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। আবার স্বাস্থ্যসেবায় সরকারের পক্ষ থেকে কমিউনিটি ক্লিনিক করা হয়েছে। অন্যদিকে স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষায়িত হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠায়ও বিনিয়োগের বড় সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বছরে ৪০ কোটি ডলারের মেডিকেল ইকুইপমেন্টসের বাজার এখন বাংলাদেশ। এ রকম বাজারে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ না আসার কোনো কারণ নেই।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব শরিফা খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কর্মঅধিবেশনে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আব্দুল মুকতাদির।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ওষুধ বিশ্বমানের। এ শিল্পে অনেক উন্নত দেশ যে মানে পৌঁছার পরিকল্পনা করছে, সে মানে আরও আগেই পৌঁছেছে বাংলাদেশ। অবশ্য মেডিকেল ইকুইপমেন্টে বড় ধরনের দুর্বলতা আছে। এলডিসি থেকে উত্তরণের পর কী হবে, তা নিয়েও উদ্বেগ আছে। কারণ এখন এলডিসি হিসেবে ওষুধের মেধাস্বত্বে ছাড় পাচ্ছে বাংলাদেশ। এলডিসি উত্তরণের পর এই সুবিধা থাকবে না। তখন ওষুধের দাম বেড়ে যাবে। এলডিসি উত্তরণের পর আরও ছয় বছর এই সুবিধা অব্যাহতভাবে পেতে চেষ্টা করছে সরকার।

এ অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন নোভার্টিস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রিয়াদ মামুন, সিনোভেদা কানাডা ইনকরপোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড. ইয়ুন কে ট্যাম, মেডট্রনিক বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড দেবজ্যোতি ব্যানার্জি, নভোনরডিস্ক বাংলাদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজর্সি দে সরকার ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. শায়লা খাতুন।

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ১২:১৫ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

nykagoj.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

লোন মওকুফ শুরু
(87 বার পঠিত)
advertisement
advertisement
advertisement

ক্যালেন্ডার

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
সম্পাদক
আফরোজা ইসলাম
কন্ট্রিবিঊটিং এডিটর
মনোয়ারুল ইসলাম
Contact

+1 845-392-8419

E-mail: nykagoj@gmail.com