
বিবিসি বাংলা | রবিবার, ১২ মে ২০২৪ | প্রিন্ট | 122 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
হঠাৎ রাজপথে সরব বিএনপি ঐক্যবদ্ধ করতে চায় মিত্রদের । যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি। পত্রিকাটি লিখেছে, সরকারবিরোধী আন্দোলন পুনরুজ্জীবিত করতে আবারও রাজপথে সক্রিয় হতে চাইছে বিএনপি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চার মাস পর হঠাৎ এ অঞ্চলে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের বিশেষ ইঙ্গিত থেকে দলটির নীতিনির্ধারক মহল এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অনেকটা তড়িঘড়ি করে বেশকিছু কর্মসূচি সামনে আনা হয়।
এর মধ্যে শুক্র ও শনিবার ঢাকায় বেশ বড় আকারের জনসমাবেশ করতে সক্ষম হয়েছে দলটি। সমাবেশের পর নেতাকর্মীরা আরও উজ্জীবিত হয়েছে বলে মনে করছেন নীতিনির্ধারকরা। দলটির ভ্যানগার্ড খ্যাত সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলও সারা দেশে জেলায় জেলায় কর্মিসভা শুরু করেছে। একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষক দলও।
একই সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দূরত্ব কমানোর পাশাপাশি তাদের মাঠের আন্দোলনেও সক্রিয় ভূমিকায় দেখতে চায় বিএনপি। সেজন্য দীর্ঘ চার মাস পর সমমনাদের সঙ্গেও ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করছে।
ডলারে সুদহারে বেসামাল – দেশ রুপান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি। বিস্তারিত হল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেতে বাংলাদেশকে বিভিন্ন খাতে ব্যাপক সংস্কার করতে হচ্ছে।
সর্বশেষ এক দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আবার ব্যাংকের স্মার্ট সুদহার তুলে দিয়ে বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। এই পদক্ষেপ ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জ আরও বাড়িয়ে তুলবে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই পদক্ষেপ আগেই নেওয়া দরকার ছিল। এখন সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরতে একটু সময় লাগবে।
Pressure on interest payment to mount in FY25 – ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের প্রধান শিরোনাম এমনটা। এতে বলা হচ্ছে নতুন জাতীয় বাজেটে ঋণের সুদ প্রদানের পরিমাণ প্রথমবারের মতো ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে, গত এক দশকে অতিরিক্ত খরচের সাথে রাজস্ব আয় সে পরিমাণ না হওয়ায় এই অতিরিক্ত সুদ।
অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন ২০২৫ অর্থবছরের বাজেটে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা আলাদা করে বরাদ্দ রাখা হবে স্থানীয় ও বিদেশি বিভিন্ন ঋণের সুদ মেটানোর জন্য, যা পাঁচ বছর আগে ২০২০ সালের ৫৫,৬৬৪ কোটি টাকার পায় দ্বিগুণ।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজস্ব আয় কমে যাওয়া ও বিভিন্ন জায়গা থেকে নেয়া ঋণের সুদহার দ্রুত বৃদ্ধি, একসময় সরকারকে বিপদে ফেলবে স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে বরাদ্দ দেয়ার ক্ষেত্রে।
Posted ২:২৬ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১২ মে ২০২৪
nykagoj.com | Monwarul Islam