ডেস্ক রিপোর্ট | শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪ | প্রিন্ট | 169 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
২রা মার্চ এক আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয় ইউএসএ ৮৮ এর বন্ধুদের আয়োজনে “ফাগুন আড্ডা” বঙ্গাব্দ ১৪৩০। প্রথম আসি আমাদের ব্যানারের কথা, শিল্পী কায়সার কামাল বরাবরের ন্যায় করে থাকে যার ব্যতিক্রম এবারেও নয়। সম্পূর্ন মঞ্চটি সাজিয়েছেন লেমন ভাবী ও আরিফ সামস, লিপু,রতন ও অন্যান্না বন্ধুরা।যথারীতি দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।এই প্রজন্মের শিশু কিশোররা তাদের সংঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করে এক দৃষ্টান্ত করে যে তারা তাদের শেকড়ের কালচার ধরে রেখেছে।গোটা অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করে সাকির,শাফী,লিপু,নাসিমা ও আরও অনেকে।অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্শন দুই খ্যাতনামা শিল্পী সম্পূর্ন অনুষ্ঠানটিকে প্রানবন্ত করে রাখে। সদানন্দ হালদার ও তার কন্যা চমতকার গান পরিবেশন করে।বিশ্বজীৎ ও কম কিসে তার গানের ভূবনে।নৃপেন সুচারু রুপে এবারের ব্যবস্থাপনা সুসম্পন্ন করে।তাকে সহযোগিতা করে সাদেক,মানিক,সোহেল ও অন্যান্না বন্ধুরা।বিভিন্ন পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে জাকির,আজম,তুহিন, ফারা, সাবিনা,মুনা, রিপন, স্বপন ও শুভ জড়িত থেকে সব কিছুকে তরান্বিত করে।আমাদের এই আড্ডায় বিভিন্ন এস্টেট থেকে বন্ধুদের সমাগম ঘটে ও স্থানীয় বন্ধুরা প্রতিকুল আবহাওয়া উপেক্ষা করে উপস্থিত হয়। বন্ধু রাজ দম্পতি, জগলু, আলমগীর, পাপিয়া,অন্জন, জুবায়ের, তিতাস, জগলু ব্রংক্স সহ আরও অনেকে। রাতের খাবার শেষে নাচেগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পার্টি হল। মুক্তা, বন্ধু সাইদ দম্পতি,লিমা,সোহেল ভাবী সব সবার নাচে এক আনন্দের বন্যা বইতে থাকা।কিভাবে যে আটটি ঘন্টা অতিবাহিত হয়ে যায় কারও খবর থাকে না।চলে আসে বিদায়ের পালা। আগামী পিকনিক ও বৈশাখ আড্ডার বার্তার মাঝে সমাপ্ত হয় ফাগুন আড্ডা। হয়তো গোটা অনুষ্ঠানের বর্ননা দিতে গেলে একটা মহাকাব্য রচনা হয়ে যেত। অনেক বন্ধুদের নাম উল্লেখিত হয় নি যারা কষ্ট করে অনুষ্ঠানে এসেছিল। আমাগীতে আবার দেখা হবে, এই আশা নিয়ে আজ এখানেই শেষ হল আজকের গল্প।ধন্যবাদ ইউএসএ ৮৮ বন্ধুরা।
Posted ৩:১২ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪
nykagoj.com | Monwarul Islam