বুধবার ২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছবি মুক্তিতে বাধা সেন্সরবোর্ড

বিনোদন ডেস্ক   |   বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩   |   প্রিন্ট   |   77 বার পঠিত   |   পড়ুন মিনিটে

ছবি মুক্তিতে বাধা সেন্সরবোর্ড

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড- প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির লক্ষ্যে দেশে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়, সেগুলো প্রদর্শনের অনুমতি দেয় রাষ্ট্রীয় এ প্রতিষ্ঠানটি। অনেক সময় বিভিন্ন কারণে কোনো কোনো ছবির প্রদর্শন অনুমতি বাতিলও করে প্রতিষ্ঠানটি। এই সেন্সর বোর্ড গঠিত হয় সরকারি উচ্চপদস্থ কয়েকজন আমলা ও সাংস্কৃতিক জগতের কয়েকজনকে নিয়ে। তারপরও দেখা যায়, এ বোর্ডে নিয়োগকৃত সদস্যদের নিয়ে অভিযোগ আর অসন্তুষ্টি থাকে চলচ্চিত্র-সংশ্নিষ্ট অনেকের।

তাঁদের অভিযোগ, সিনেমা বোঝে না- এমন অনেকেই সেন্সর বোর্ডে নিয়োগ পান, যা বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশও হয়। সম্প্রতি মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’-এর সেন্সর ঘিরে আরও একবার এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম নিয়ে তর্ক-বিতর্ক চলছে। যেখানে অংশ নিয়েছেন সিনেমার সাধারণ দর্শক থেকে শুরু করে বিজ্ঞজনেরা।

২০১৬ সালের ১ জুলাই ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিসান হামলা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ফারুকী নির্মাণ করেন ‘শনিবার বিকেল’। এ সিনেমাটি ২০১৯ সালে সেন্সরে জমা পড়ে। এরপর কেটে গেল প্রায় চার বছর। এটি মুক্তির ব্যাপারে প্রতিবাদমুখর হন সংস্কৃতিকর্মীরা। দেশের কোনো সিনেমা মুক্তির দাবিতে এর আগে এতটা আন্দোলন হয়নি।

সম্প্রতি আপিল বোর্ডের সদস্যরা সিনেমাটি দেখেন। চলতি বছর ২১ জানুয়ারি নির্মাতা-প্রযোজকের বক্তব্য শোনেন আপিল কমিটির সদস্যরা। তার আলোকে সিনেমাটি নিয়ে মতামত দেন, ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিতে কোনো বাধা নেই। আশার আলো দেখতে পান সিনেমা-সংশ্নিষ্টরা। সিদ্ধান্তের ২৬ দিন পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পায়নি ‘শনিবার বিকেল’। আপিল কমিটি সিনেমাটি আবারও দেখবে, তবে কবে এটি দেখবে- তাও চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দিন। ফারুকী বললেন, “গুলশানে হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলার ঘটনার ছায়া অবলম্বনে ‘শনিবার বিকেল’। একই ঘটনা নিয়ে বলিউডে এরই মধ্যে মুক্তি পেয়েছে ‘ফারাজ’। অথচ আমার দেশে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষাপটে তৈরি একটি ছবির মুক্তির তারিখ বলতে পারছি না, যা আমার কাছে খুবই বেদনাদায়ক।”

শুধু ‘শনিবার বিকেল’ই নয়, সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে আরও অনেক সিনেমা। এর মধ্যে অনুদানের সিনেমাও রয়েছে, যার নাম ‘নমুনা’। এটি নির্মাণ করেছেন স্থপতি ও নির্মাতা এনামুল করিম নির্ঝর। ছবিটি এক যুগের বেশি সময় ধরে সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে, যা একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্ঝরের জন্য হতাশার। বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি কথা বলতেও আগ্রহী নন নির্ঝর। তিনি বলেন, ‘আমার প্রথম ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর, নিরীক্ষাধর্মী দ্বিতীয় ছবি নমুনার জন্য অনুদান পাই। দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে ছবিটি করা। অনুদানের ছবি তৈরির যে প্রক্রিয়া থাকে, সেগুলো মেনেই নির্মাণ করেছিলাম ছবিটি।’ নির্ঝর কখনও কখনও ছবিটি নিয়ে আশাবাদী। তখন তাঁর মনে হয়, ছবিটা একদিন হয়তো মুক্তি পাবে! আবার কখনও ছবিটি নিয়ে নৈরাশ্যে ডুবে যান তিনি। তখন তাঁর মনে হয়, হয়তো কখনোই আলোর মুখ দেখবে না ‘নমুনা’!

২০১২ সালে তরুণ নির্মাতা অং রাখাইনের সিনেমা ‘মর থেঙ্গারি’ নির্মিত হয়, যার বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় ‘আমার বাইসাইকেল’। ছবিটি কয়েক বছর সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে। এ নিয়ে অং বলেন, ‘সিনেমাটি সেন্সরে জমা দেওয়ার কয়েক মাস পর বোর্ড থেকে আমাকে জানানো হয়, সিনেমার একটি দৃশ্য কর্তন করলে সেন্সর ছাড়পত্র দেওয়া হবে। তারপর ২০ সেকেন্ডের দৃশ্যটি বাদ দিয়ে আবার জমা দিই। পরে আরও ২৫ মিনিটের দৃশ্য কাটতে বলা হয়। ৬৪ মিনিটের সিনেমার ২৫ মিনিট কাটলে সিনেমাটি তো আর থাকে না।’ পার্বত্য অঞ্চলে চাকমা জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা নিয়ে মর থেঙ্গারির সিনেমার গল্প। একটি বাইসাইকেলকে কেন্দ্র করে কাহিনি এগিয়ে গেছে। সিনেমায় অভিনয় করেছেন স্থানীয় চাকমা অভিনয়শিল্পীরা।

২০১৩ সালে সাভারের ৯ তলা ভবন রানা প্লাজা ধসে পড়ে। এটি ছিল দেশের পোশাকশিল্পে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি। রানা প্লাজা ধসের ১৭ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে পোশাককর্মী রেশমাকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয় সিনেমা। নজরুল ইসলাম খান পরিচালিত সিনেমাটিতে রেশমা চরিত্রে অভিনয় করেন পরীমণি এবং টিটু চরিত্রে সাইমন সাদিক। আট মাস সেন্সর বোর্ডে আটকে থাকার পর হাইকোর্টের রায় নিয়ে ২০১৫ সালের ১১ জুলাই সিনেমাটি মুক্তির অনুমতি পায়। এরপর চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। সিনেমাটির মুক্তির দাবিতে প্রায়ই পরিচালক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন। শুধু এসব সিনেমাই নয়; গত এক দশকে ‘বাংলার ফাটাকেষ্ট’, ‘ধাবমান’, ‘হরিবোল’, ‘মেকআপ’সহ আরও কয়েকটি সিনেমা সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে।

কিছুদিন আগে ‘বর্ডার’ সিনেমার নাম বদলে সেন্সর ছাড়পত্র পায়। সম্প্রতি অনন্য মামুনের ‘মেকআপ’ ছবিটি প্রদর্শন অযোগ্য বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। কী আছে সেন্সর আইনে? ১৯৬৩ সালের সেন্সর বোর্ডের আইন অনুযায়ী একটি চলচ্চিত্রকে প্রদর্শন উপযুক্ত ও প্রদর্শন অনুপযুক্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। এ ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট দেওয়া বা না দেওয়ার প্রসঙ্গই আসে না। আরও কিছু বিষয় উল্লেখ করা দরকার, ছবি দেখে কিছু সংলাপ বা দৃশ্যের সংশোধন দিতে পারে বোর্ড। এরপরও যদি প্রদর্শনের উপযুক্ত মনে না করে বোর্ড, তাহলে অনুমতি দেওয়া হয় না। এ জন্য আপিলের ব্যবস্থা রয়েছে। যদি ধাপে ধাপে ছবিটি মুক্তির একেবারে অনুপযোগী হয়, আপিল বিভাগেও সেন্সর বোর্ডের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে, সে ক্ষেত্রে ওই ছবি আর মুক্তি পায় না।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড- প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির লক্ষ্যে দেশে যেসব সিনেমা নির্মিত হয়, সেগুলো প্রদর্শনের অনুমতি দেয় রাষ্ট্রীয় এ প্রতিষ্ঠানটি। অনেক সময় বিভিন্ন কারণে কোনো কোনো ছবির প্রদর্শন অনুমতি বাতিলও করে প্রতিষ্ঠানটি। এই সেন্সর বোর্ড গঠিত হয় সরকারি উচ্চপদস্থ কয়েকজন আমলা ও সাংস্কৃতিক জগতের কয়েকজনকে নিয়ে। তারপরও দেখা যায়, এ বোর্ডে নিয়োগকৃত সদস্যদের নিয়ে অভিযোগ আর অসন্তুষ্টি থাকে চলচ্চিত্র-সংশ্নিষ্ট অনেকের।

তাঁদের অভিযোগ, সিনেমা বোঝে না- এমন অনেকেই সেন্সর বোর্ডে নিয়োগ পান, যা বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশও হয়। সম্প্রতি মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’-এর সেন্সর ঘিরে আরও একবার এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম নিয়ে তর্ক-বিতর্ক চলছে। যেখানে অংশ নিয়েছেন সিনেমার সাধারণ দর্শক থেকে শুরু করে বিজ্ঞজনেরা।

২০১৬ সালের ১ জুলাই ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিসান হামলা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ফারুকী নির্মাণ করেন ‘শনিবার বিকেল’। এ সিনেমাটি ২০১৯ সালে সেন্সরে জমা পড়ে। এরপর কেটে গেল প্রায় চার বছর। এটি মুক্তির ব্যাপারে প্রতিবাদমুখর হন সংস্কৃতিকর্মীরা। দেশের কোনো সিনেমা মুক্তির দাবিতে এর আগে এতটা আন্দোলন হয়নি।

সম্প্রতি আপিল বোর্ডের সদস্যরা সিনেমাটি দেখেন। চলতি বছর ২১ জানুয়ারি নির্মাতা-প্রযোজকের বক্তব্য শোনেন আপিল কমিটির সদস্যরা। তার আলোকে সিনেমাটি নিয়ে মতামত দেন, ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিতে কোনো বাধা নেই। আশার আলো দেখতে পান সিনেমা-সংশ্নিষ্টরা। সিদ্ধান্তের ২৬ দিন পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পায়নি ‘শনিবার বিকেল’। আপিল কমিটি সিনেমাটি আবারও দেখবে, তবে কবে এটি দেখবে- তাও চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দিন। ফারুকী বললেন, “গুলশানে হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলার ঘটনার ছায়া অবলম্বনে ‘শনিবার বিকেল’। একই ঘটনা নিয়ে বলিউডে এরই মধ্যে মুক্তি পেয়েছে ‘ফারাজ’। অথচ আমার দেশে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষাপটে তৈরি একটি ছবির মুক্তির তারিখ বলতে পারছি না, যা আমার কাছে খুবই বেদনাদায়ক।”

শুধু ‘শনিবার বিকেল’ই নয়, সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে আরও অনেক সিনেমা। এর মধ্যে অনুদানের সিনেমাও রয়েছে, যার নাম ‘নমুনা’। এটি নির্মাণ করেছেন স্থপতি ও নির্মাতা এনামুল করিম নির্ঝর। ছবিটি এক যুগের বেশি সময় ধরে সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে, যা একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্ঝরের জন্য হতাশার। বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি কথা বলতেও আগ্রহী নন নির্ঝর। তিনি বলেন, ‘আমার প্রথম ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর, নিরীক্ষাধর্মী দ্বিতীয় ছবি নমুনার জন্য অনুদান পাই। দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে ছবিটি করা। অনুদানের ছবি তৈরির যে প্রক্রিয়া থাকে, সেগুলো মেনেই নির্মাণ করেছিলাম ছবিটি।’ নির্ঝর কখনও কখনও ছবিটি নিয়ে আশাবাদী। তখন তাঁর মনে হয়, ছবিটা একদিন হয়তো মুক্তি পাবে! আবার কখনও ছবিটি নিয়ে নৈরাশ্যে ডুবে যান তিনি। তখন তাঁর মনে হয়, হয়তো কখনোই আলোর মুখ দেখবে না ‘নমুনা’!

২০১২ সালে তরুণ নির্মাতা অং রাখাইনের সিনেমা ‘মর থেঙ্গারি’ নির্মিত হয়, যার বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় ‘আমার বাইসাইকেল’। ছবিটি কয়েক বছর সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে। এ নিয়ে অং বলেন, ‘সিনেমাটি সেন্সরে জমা দেওয়ার কয়েক মাস পর বোর্ড থেকে আমাকে জানানো হয়, সিনেমার একটি দৃশ্য কর্তন করলে সেন্সর ছাড়পত্র দেওয়া হবে। তারপর ২০ সেকেন্ডের দৃশ্যটি বাদ দিয়ে আবার জমা দিই। পরে আরও ২৫ মিনিটের দৃশ্য কাটতে বলা হয়। ৬৪ মিনিটের সিনেমার ২৫ মিনিট কাটলে সিনেমাটি তো আর থাকে না।’ পার্বত্য অঞ্চলে চাকমা জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা নিয়ে মর থেঙ্গারির সিনেমার গল্প। একটি বাইসাইকেলকে কেন্দ্র করে কাহিনি এগিয়ে গেছে। সিনেমায় অভিনয় করেছেন স্থানীয় চাকমা অভিনয়শিল্পীরা।

২০১৩ সালে সাভারের ৯ তলা ভবন রানা প্লাজা ধসে পড়ে। এটি ছিল দেশের পোশাকশিল্পে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি। রানা প্লাজা ধসের ১৭ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে পোশাককর্মী রেশমাকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয় সিনেমা। নজরুল ইসলাম খান পরিচালিত সিনেমাটিতে রেশমা চরিত্রে অভিনয় করেন পরীমণি এবং টিটু চরিত্রে সাইমন সাদিক। আট মাস সেন্সর বোর্ডে আটকে থাকার পর হাইকোর্টের রায় নিয়ে ২০১৫ সালের ১১ জুলাই সিনেমাটি মুক্তির অনুমতি পায়। এরপর চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। সিনেমাটির মুক্তির দাবিতে প্রায়ই পরিচালক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন। শুধু এসব সিনেমাই নয়; গত এক দশকে ‘বাংলার ফাটাকেষ্ট’, ‘ধাবমান’, ‘হরিবোল’, ‘মেকআপ’সহ আরও কয়েকটি সিনেমা সেন্সর বোর্ডে আটকে আছে।

কিছুদিন আগে ‘বর্ডার’ সিনেমার নাম বদলে সেন্সর ছাড়পত্র পায়। সম্প্রতি অনন্য মামুনের ‘মেকআপ’ ছবিটি প্রদর্শন অযোগ্য বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। কী আছে সেন্সর আইনে? ১৯৬৩ সালের সেন্সর বোর্ডের আইন অনুযায়ী একটি চলচ্চিত্রকে প্রদর্শন উপযুক্ত ও প্রদর্শন অনুপযুক্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। এ ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট দেওয়া বা না দেওয়ার প্রসঙ্গই আসে না। আরও কিছু বিষয় উল্লেখ করা দরকার, ছবি দেখে কিছু সংলাপ বা দৃশ্যের সংশোধন দিতে পারে বোর্ড। এরপরও যদি প্রদর্শনের উপযুক্ত মনে না করে বোর্ড, তাহলে অনুমতি দেওয়া হয় না। এ জন্য আপিলের ব্যবস্থা রয়েছে। যদি ধাপে ধাপে ছবিটি মুক্তির একেবারে অনুপযোগী হয়, আপিল বিভাগেও সেন্সর বোর্ডের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে, সে ক্ষেত্রে ওই ছবি আর মুক্তি পায় না।

Facebook Comments Box

Posted ১:১৩ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

nykagoj.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

ক্যালেন্ডার

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
সম্পাদক
আফরোজা ইসলাম
কন্ট্রিবিঊটিং এডিটর
মনোয়ারুল ইসলাম
Contact

+1 845-392-8419

E-mail: nykagoj@gmail.com