
নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ০৪ জানুয়ারি ২০২৫ | প্রিন্ট | 160 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শিল্পী তাজুল ইমাম বললেন, আমি সিলেট অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধ করিনি। যুদ্ধ করেছি চট্রগ্রাম অঞ্চলে। সেকারনে সিলেটের কানাইঘাটের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আমার নাম নেই। মুক্তিযুদ্ধের ১ নম্বর সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেছি। যার কমান্ডার ছিলেন মেজর রফিকুল ইসলাম, বীরোত্তম। সাব সেক্টর কমান্ডার ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ( বর্তমানে জেলখানায় আটক)। আমি, নুরুল বশর ও আনোয়ার হোসেন গেরিলা প্লাটুনের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে কাজ করেছি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ইনটিগ্রিটি নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলেন তাদের প্রতি ঘৃণা জানানোর ভাষা আমার নেই। সোশাল মিডিয়ায় অযথাই বির্তক সৃষ্টি করছে। নিউইয়র্কের একটি পত্রিকার লোকজন আমার বিরুদ্ধে বিশোদাগার করছে। ‘কানাইঘাটের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আপনার নাম নেই। অথচ মুক্তিযোদ্ধা আইডিতে সিলেটের কানাইঘাটের ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়েছেন স্বাধীনতার ৪৯ বছর পরে। তা নিয়ে বির্তক হচ্ছে।’ এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি এমন বক্তব্য দেন।
কবে ও কখন আপনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভূক্ত হয়েছেন জানতে চাইলে তাজুল ইমাম বলেন, জেনারেল ওসমানির স্বাক্ষরিত সার্টিফিকেট পেয়েছিলাম। ৭৫ এর পটপরিবর্তনের পর সবকিছু পাল্টে যায়। মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা শুরু হয়। আমিও যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসার পর আর এ বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাইনি। কোনদিন সরকারি সুযোগ সুবিধা নেইনি। তবে ৫ বা ৬ বছর আগে ঢাকায় গিয়ে সকল ডকুমেন্টস জমা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার তালিকাভূক্ত হই। তাজুল ইমাম বলেন, ভারতে ২ মাস ট্রেনিং নিয়ে বাংলাদেশে এসে যুদ্ধ করেছি। ভারতের সেই ডকুমেন্টসও রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অর্থায়নের মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এখন গ্রহণ করছি। (সূত্র-
আজকাল }
Posted ৬:২৭ অপরাহ্ণ | শনিবার, ০৪ জানুয়ারি ২০২৫
nykagoj.com | Monwarul Islam