
নিজস্ব প্রতিবেদক | রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪ | প্রিন্ট | 193 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
নিউইয়র্ক বাংলাদেশি আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রকি আলিয়ান সভাপতি ও জেএফএম রাসেল সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েচেন। ১৩ জুলাই ছিল তফশীল অনুযায়ী মনোনয়ন প্রত্যারের শেষ দিন। সভাপতি পদে অপর প্রার্থী এস এম আলম প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় রকি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলেন। আগামী ১৬ জুলাই নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে তা ঘোষণা করবেন। তবে মেম্বারশীপ চেয়ারপারসন পদে এখনও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আজাদ ও আইটি বিশেষজ্ঞ আহমেদ সোহেল প্রার্থী রয়েছেন। এই একটি মাত্র পদে মঙ্গলবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ধারণা করা হচ্ছে এই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা হবে বেশ জোড়ালো । সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন চলবে। ১২০ জন সদস্য ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। অন্যান্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলেন কোষাধ্যক্ষ—এফইএমডি রকি, ফাস্টর্ ভাইস প্রেসিডেন্ট—এ রশীদ,ভাইস প্রেসিডেন্ট হাসান জিলানী,মশিউর রহমান মজুমদার, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক (২টি) এমএন হায়দার মুকুট ও আনিসুল ইসলাম টনি, ডাইরেক্টরস—আমেনা নেওয়াজ (রানু নেওয়াজ),মাসুদ রানা তপন , মাঈনুদ্দিন পিন্টু, হারুন ভুঁইয়া,এ বি সিদ্দিক, শফিকুল ইসলাম,জাকির হোসেন জুয়েল , মোহাম্মদ হোসেন ও এনামুল হক এনাম। বেশ কয়েকটি পদের বিপরীতে কেউ প্রার্থী হননি। ১৬ জুলাই নির্বাচন কমিশন আলোচনা সাপেক্ষে শুন্য পদগুলো পূরন করবেন।
গত বৃহস্পতিবার ১১ জুলাই সংগঠনের সাধারন সভা শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সাইয়িদের আহবানে ক্লাব সদস্যরা প্রার্থী হবার জন্য নিজেদের নাম ঘোষণা করেন। সাধারন সভায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি শাহ নেওয়াজ। সাধারন সভার শুরুতেই তিনি বলেন, ১৬ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমি এই নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছি না। নতুন নেতৃত্বের বিকাশ ও তাদের কাজ করার সুযোগ দেবার উদ্দেশ্যেই আমি দ্বিতীয় মেয়াদে প্রার্থী নই। আপনারা আগ্রহীদের নির্বাচন করে আগামীতে ক্লাবকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আমি সবসময় সাথে থাকবো। তার বক্তব্যের পর সাধারন সম্পাদক জেএফএম রাসেল সাধারন সম্পাদকের রিপোর্ট পেশ করেন। এতে বলা হয় এই কমিটি গত ১ বছরে ৩৯টি কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। বিভিন্ন খাত থেকে আয় হয়েছে ৪০ হাজার ৭০ ডলার। ব্যয় হয়েছে ১৯ হাজার ৭১৪ ডলার। তহবিলে রয়েছে ২০ হাজার ৩৫৫ ডলার। তবে আয়ের প্রধান উৎস ছিল সদস্যদের চাঁদা।
সাধারন সভা শেষে নির্বাচন কমিশন অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহন করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার সভায় নির্বাচনের টার্মস অব কন্ডিশনগুলো পড়ে শোনান।
Posted ৬:১৯ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪
nykagoj.com | Monwarul Islam