নিজস্ব প্রতিবেদক | রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩ | প্রিন্ট | 209 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
আমেরিকার রাজনীতিতে দিনদিন গুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশি কমিউনিটি এগিয়ে যাচ্ছে। নিউইয়র্ক সিটিতে বিভিন্ন রাস্তা ও এভিনিউ এর নাম হচ্ছে বাংলাদেশের নামে। বিভিন্ন জাতীয় দিবসে আমেরিকানরাই আয়োজন করছে অনুষ্ঠান। কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন অনুষ্ঠানের আয়োজন করলে সিটি, স্টেট কিংবা কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধি অংশগ্রহন করেন সানন্দে। প্রোক্লেমেশন নিয়ে হাজির হন তারা। বাংলাদেশিরাও মুলধারার রাজনীতিতে অতীতের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে উঠছেন। নিউইয়র্ক সিটিতে মূলধারার রাজনীতিতে কাজ করছেন মাফ মিজবাহ উদ্দীন, কাউন্সিল ওম্যান শাহানা হানিফ, মোর্শেদ আলম, এটর্নি মঈন চৌধুরী, ফাহাদ সোলায়মান,গিয়াস আহমেদ, ফকরুল ইসলাম দেলোয়ার, মাজেদা উদ্দীন,সোমা সাঈদ, আনফ আলম, শাহ নেওয়াজ,মৌমিতা আহমেদ,মাহফুজুল ইসলাম,জয় চৌধুরী,মিতা খান, মেরি জোবায়দা, রাব্বি সাঈদ, এম এন মজুমদার ও এম এ ইসলাম মামুনসহ অনেকেই। বাংলাদেশি বংশোদভূত আমেরিকানদের শতকরা ৮৫ ভাগই রেজিস্টার্ড ডেমোক্র্যাট। এশিয়ান ভোটারদের শতকরা ৬০ ভাগই ডেমোক্র্যাট ভোটার। এ কারনে মূলধারার রাজনীতিকরা বাংলাদেশি ও এশিয়ানদের প্রতি বেশি করে ঝুঁকছেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক এডামস ও সিটি কাউন্সিলের স্পীকার এড্রিয়েনা এডামস পৃথক পৃথকভাবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। এতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অধিকাংশই বাংলাদেশি। সিটি কাউন্সিল মেম্বারস ও সিটি অফিসিয়ালরাও আমন্ত্রিত। মেয়রের আমন্ত্রনে অনুষ্ঠান হচ্ছে মঙ্গলবার ২১ মার্চ সন্ধ্যা ৬টায় মেয়রের অফিসিয়াল বাসভবন ম্যানহাটনস্থ গ্রেসি ম্যানসনে। একই দিন ও একই সময়ে সিটি হলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হবে সিটি হলে। এই অনুষ্ঠানের হোষ্ট স্পীকার এড্রিয়েনা এডামস। কো-হোস্ট কাউন্সিলওম্যান শাহানা হানিফ ও আমন্ডা ফারিয়াস। আমন্ত্রিত অতিথিরা এ দুটি অনুষ্ঠানেরই দাওয়াত পেয়েছেন। একই সময়ে হওয়ায় তাদেরকে যেকোন একটি অনুষ্ঠানে যেতে অপারগতা প্রকাশ করতে হচ্ছে। এদিকে নিউইয়র্ক স্টেট ও এসেমব্লিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হবে আলবেনিতে রমযানের পর। এ অনুষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা স্টেট সিনেটর লুইস সেপুলভিদা।
Posted ২:৫১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩
nykagoj.com | Monwarul Islam