
নিজস্ব প্রতিবেদক | রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | প্রিন্ট | 91 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
বাংলাদেশে ছাত্র—জনতার অভ্যুথানের পর গঠিত অন্তবর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন জানিয়ে নিউইয়র্কে আত্মপ্রকাশ করেছে নতুন সংগঠন বৈষম্যবিরোধী প্রবাসী নাগরিক সমাজ। গত শুক্রবার সাধারণ সভায় সংগঠনের উপদেষ্টা কমিটি এবং আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। জ্যাকসন হাইটসের মামাস পার্টি হলে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
উপদেষ্টা বোর্ডের সদস্যরা হলেন প্রধান উপদেষ্টা— রিতা রহমান । উপদেষ্টা: জামাল আহমেদ জনি আনোয়ার হোসেন , তাসের খান মাহমুদ , নূর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার ফরহাদ, জাকির এইচ চৌধুরী ,ড. শফি ,এএফএম জামান, মোহাম্মদ বাসেত , বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সেলিম , বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সুরুজ্জামান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোসিউর রহমান, এম মাসুম রহমান ড. ইফতেখার আহমেদ ,মাসুদ রহমান, এম জাহাঙ্গীর আলম ,মোহাম্মদ কিউ জামান, ছৈয়দুল হক ,শফিক রহমান দুলাল ও মোহাম্মদ ফারুক হোসেন মজুমদার।
আহ্বায়ক কমিটির সদস্যবৃন্দ : রাশেক মালিক — আহবায়ক, সদস্য সচিব — আহমেদ সোহেল, মোহাম্মদ বাসার — যুগ্ম—আহবায়ক, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী — যুগ্ম—আহবায়ক, আর্কিটেক্ট মাহাবুবুল হক — যুগ্ম—আহবায়ক, মোস্তাক আহমেদ — যুগ্ম—আহবায়ক , মোহাম্মদ হোসেন — যুগ্ম সদস্য সচিব, মোহাম্মদ আউয়াল— যুগ্ম সদস্য সচিব, সাইদুল ইসলাম রিয়াদ — যুগ্ম সদস্য সচিব। সদস্যরা হলেন এসএম মাহবুবুর রহমান (টিটো), মির্জা এ আজম, মনোয়ারুল ইসলাম, মোহাম্মদ কবির হোসেন, শায়লা মুক্তি, আখি আমিনা, রওশন আরা হক, মো. তারিকুল ইসলাম, আশরাফ আসাদ, মো. আহবাব হোসেন, রাজু আহমেদ ও মাহমুদুল হাসান পাহলবি।
অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির সদস্য সচিব আহমেদ সোহেল। সভাপতিত্ব করেন আহ্বায়ক রাশেক মালিক।
আলোচনায় রিতা রহমান বলেন, যে রাজনৈতিক সরকার তার জনগণের উপর গুলি চালানোর আদেশ দিতে পারে, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করে নির্মম উল্লাস করতে পারে, তাদের রাজনীতি করার অধিকার কিভাবে থাকতে পারে? ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সরকার ভারত সরকারের সঙ্গে সাত দফা গোপন চুক্তি করে, যারা আওতায় ভারতের নাগরিকদের কে বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দেয়া হয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান তা শুরু করেছেন তার কণ্যাও তা অব্যাহত রাখেন। এজন্য সরকারি চাকরির বিভিন্ন স্তরে প্রচুর ভারতের নাগরিক রয়েছেন।
বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল আহমেদ জনি বলেন, বলেন, দেশে যে আন্দোলন হয়েছে তার সফলতা পেতে যে যে অবস্থায় আছে সে অবস্থা থেকে কাজ করতে হবে। সাংবাদিক সাঈদ তারেক বলেন, যে উদ্দেশ্যে এই পরিবর্তন হয়েছে সেটা ধারণ করা বা পরিবর্তন ধরে রাখা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। অতীতের এমন পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু সেগুলো ধরে রাখা যায়নি। সেখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের পর ইউনুস ছাড়া অন্য কাউকে সরকার প্রধান করা হলে বিরোধী অপ্রচারকারীরা অনেক আগেই সরকারকে ফেলে দিত।
Posted ৭:১৫ অপরাহ্ণ | রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
nykagoj.com | Monwarul Islam