আন্তর্জাতিক ডেস্ক | বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৩ | প্রিন্ট | 70 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদের মাটিতে নামা ভারতই প্রথম দেশ যারা পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহটির রহস্য ঘেরা অন্ধকারচ্ছন্ন দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে পেয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর মাটি স্পর্শ করে ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার।
সম্প্রতি চন্দ্রাভিযানে গিয়ে রাশিয়ার লুনা-২৫ ভেঙে পড়েছে। কিন্তু ইতিহাস গড়ল ভারতের চন্দ্রযান-৩। আর এই ইতিহাস গড়ার দিনে ভারতের বাধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস আর তাদের চন্দ্রাভিযান নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে প্রকাশিত ছবি নিয়ে তাদের চন্দ্র জয়ের গল্প তুলে ধরা হলো-
আহমেদাবাদে গুজরাট সাইন্স সিটির অডিটোরিয়ামে বসে বড়পর্দায় সরাসরি ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার বিক্রমকে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে দেখেছে সাধারণ মানুষ। ছবি: রয়টার্স
রুদ্ধশ্বাস এক মুহূর্ত! চাঁদের মাটি থেকে এক কিলোমিটারেরও কম দূরত্বে ল্যান্ডার বিক্রম। ছবি: বিবিসি
ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চ্যুয়ালি ইসরোর আয়োজনে যুক্ত হন। ছবি: বিবিসি
চন্দ্রযান আর চাঁদ হাতে শিশুরাও উদযাপন করছে। ছবি: বিবিসি
ইসরোর কন্ট্রোল রুমে বাঁধ ভাঙা আনন্দের জোয়ার। ছবি: বিবিসি
ইসরোর সামনের রাস্তায় মানুষের বাধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস। ছবি: বিবিসি
চাঁদের মাটিতে নেমে আসার ঠিক আগ মুহূর্তে শেষ ক্লিকে এই ছবি তুলে ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার বিক্রম। ছবি: ইসরো
গত ১৪ জুলাই ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণ করা হয়। ছবি: বিবিসি
চন্দ্রযান-৩ যেখানে নেমেছে, চাঁদের ওই অঞ্চলে বরফ পানি অথবা জমাট বাঁধা বরফ রয়েছে। এতে ওই স্থানটি পানির পাশাপাশি হতে পারে অক্সিজেন ও জ্বালানির উৎস। যা ভবিষ্যতে আরও চন্দ্রাভিযান অথবা স্থায়ীভাবে চাঁদে বসতি গড়তে সহায়ক হতে পারে
গত ১৪ জুলাই ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণ করা হয়। চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডারের নাম ‘বিক্রম’, রোভারের নাম ‘প্রজ্ঞান’। ল্যান্ডারটি উচ্চতায় ২ মিটারের মতো, ওজন ১ হাজার ৭০০ কেজির বেশি। আকারে ছোট রোভারের ওজন ২৬ কেজি মাত্র। এই রোভারই চাঁদের বুকে ঘুরে ঘুরে বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালাবে।
Posted ৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৩
nykagoj.com | Stuff Reporter