আন্তর্জাতিক ডেস্ক | রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | প্রিন্ট | 29 বার পঠিত | পড়ুন মিনিটে
জর্জ ডব্লিউ বুশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ডিক চেনি ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট। আজীবন রিপাবলিকান এ নেতা নিজ দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন। শুধু তাই নয়, ট্রাম্পকে রিপাবলিকানদের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ঘোষণা দিয়েছেন আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ভোট দেবেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে।
ট্রাম্পের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে ডিক চেনি বলেন, রিপাবলিকান পার্টির জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো এত বড় হুমকি আর কেউ ছিলেন না। শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ট্রাম্পকে আর কখনও বিশ্বাস করা যায় না। মার্কিন জাতির ইতিহাসে তার চেয়ে বড় হুমকি আর কেউ ছিলেন না। নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি।
প্রভাবশালী এ রিপাবলিকান নেতা আরও বলেন, সংবিধান সুমন্নত এবং যুক্তরাষ্ট্রকে দলাদলির ঊর্ধ্বে রাখা নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলের কর্তব্য। এ কারণেই আমি আমার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসকে দেব।
জর্জ ডব্লিউ বুশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ডিক চেনি ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট। আজীবন রিপাবলিকান এ নেতা নিজ দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন। শুধু তাই নয়, ট্রাম্পকে রিপাবলিকানদের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ঘোষণা দিয়েছেন আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ভোট দেবেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে।
ট্রাম্পের প্রার্থিতার বিরোধিতা করে ডিক চেনি বলেন, রিপাবলিকান পার্টির জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো এত বড় হুমকি আর কেউ ছিলেন না। শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ট্রাম্পকে আর কখনও বিশ্বাস করা যায় না। মার্কিন জাতির ইতিহাসে তার চেয়ে বড় হুমকি আর কেউ ছিলেন না। নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি।
প্রভাবশালী এ রিপাবলিকান নেতা আরও বলেন, সংবিধান সুমন্নত এবং যুক্তরাষ্ট্রকে দলাদলির ঊর্ধ্বে রাখা নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলের কর্তব্য। এ কারণেই আমি আমার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসকে দেব।
রিপাবলিকান প্রার্থী হওয়ায় ট্রাম্পের ব্যাপারে নিজ দলের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সর্বশেষ ডিক চেনিও ট্রাম্পের ব্যাপারে তার অনাস্থা প্রকাশ করলেন। এদিকে ডিক চেনির এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের প্রচার শিবির। এক বিবৃতিতে প্রচার শিবিরের চেয়ারপারসন জেন ম্যালি ডিলন বলেছেন, দলের চেয়ে দেশকে স্থান দিয়ে ডিক চেনির এ সাহসী সমর্থনের জন্য গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কমলা হ্যারিস।
বসে নেই রিপাবলিকানরা: নিজ দল থেকে বিরোধিতা পেলেও তবে বসে নেই ট্রাম্প শিবিব। বিরোধী ডেমোক্রেটিক নেতা কেনেডি জুনিয়রের সমর্থন এরই মধ্যে আদায় করে নিয়েছেন ট্রাম্প। বিখ্যাত কেনেডি পরিবারের প্রতিনিধি রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়েছেন প্রকাশ্যে।
৬৯ বছর বয়সী রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র হত্যাকাণ্ডের শিকার মার্কিন সিনেটর রবার্ট এফ কেনেডির ছেলে এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজা। ডেমোক্রেটিক দলের হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতা পেতে লড়াইয়ে ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র। চূড়ান্তভাবে কমলা হ্যারিস দলীয় সমর্থন পাওয়ায় ২৩ আগস্ট নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন কেনেডি জুনিয়র।
অ্যারিজোনার ফিনিক্সে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্পের প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেন তিনি বলেন, দলীয় নীতিমালার কারণেই দল ছাড়তে এবং ট্রাম্পকে সমর্থন জানাতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
এ ঘটনাকে ‘অভূতপূর্ব’ বলে কেনেডি জুনিয়রকে স্বাগত জানিয়েছেন ট্রাম্প। এ সমর্থন লাখ লাখ আমেরিকানকে অনুপ্রাণিত করবে এবং এই দেশে দীর্ঘকাল ধরে উপেক্ষা করা হয়েছে- এমন সমস্যাগুলোকে সামনে আনবে। অবশ্য কেনেডি জুনিয়রকে স্বাগত জানানোর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, ১৯৬৩ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট কেনেডি হত্যার ঘটনার সব নথি প্রকাশ করবেন তিনি।
রিপাবলিকান প্রার্থী হওয়ায় ট্রাম্পের ব্যাপারে নিজ দলের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সর্বশেষ ডিক চেনিও ট্রাম্পের ব্যাপারে তার অনাস্থা প্রকাশ করলেন। এদিকে ডিক চেনির এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের প্রচার শিবির। এক বিবৃতিতে প্রচার শিবিরের চেয়ারপারসন জেন ম্যালি ডিলন বলেছেন, দলের চেয়ে দেশকে স্থান দিয়ে ডিক চেনির এ সাহসী সমর্থনের জন্য গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কমলা হ্যারিস।
বসে নেই রিপাবলিকানরা: নিজ দল থেকে বিরোধিতা পেলেও তবে বসে নেই ট্রাম্প শিবিব। বিরোধী ডেমোক্রেটিক নেতা কেনেডি জুনিয়রের সমর্থন এরই মধ্যে আদায় করে নিয়েছেন ট্রাম্প। বিখ্যাত কেনেডি পরিবারের প্রতিনিধি রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়েছেন প্রকাশ্যে।
৬৯ বছর বয়সী রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র হত্যাকাণ্ডের শিকার মার্কিন সিনেটর রবার্ট এফ কেনেডির ছেলে এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজা। ডেমোক্রেটিক দলের হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতা পেতে লড়াইয়ে ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র। চূড়ান্তভাবে কমলা হ্যারিস দলীয় সমর্থন পাওয়ায় ২৩ আগস্ট নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন কেনেডি জুনিয়র।
অ্যারিজোনার ফিনিক্সে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্পের প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেন তিনি বলেন, দলীয় নীতিমালার কারণেই দল ছাড়তে এবং ট্রাম্পকে সমর্থন জানাতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
এ ঘটনাকে ‘অভূতপূর্ব’ বলে কেনেডি জুনিয়রকে স্বাগত জানিয়েছেন ট্রাম্প। এ সমর্থন লাখ লাখ আমেরিকানকে অনুপ্রাণিত করবে এবং এই দেশে দীর্ঘকাল ধরে উপেক্ষা করা হয়েছে- এমন সমস্যাগুলোকে সামনে আনবে। অবশ্য কেনেডি জুনিয়রকে স্বাগত জানানোর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, ১৯৬৩ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট কেনেডি হত্যার ঘটনার সব নথি প্রকাশ করবেন তিনি।
Posted ৩:২০ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
nykagoj.com | Stuff Reporter